চিরদিন - চিরদিন মানুষ এক ভুল ঢেকি দিয়ে ধান ভাণার মত এক ভুল মানুষকেই ভালবেসে যায়!
যদি বলি অন্ধকার খুব ছোঁয়াচে - এ কথার অর্থ বিভিন্ন মানুষের কাছে বিভিন্ন হওয়াই স্বাভাবিক। অন্ধকারের সংগে ধান ভাণার কি আছে সম্পর্ক এমন! আসলে অন্ধকারে ধান ভাণার মতই মানুষ অন্ধকারে ভালবেসে যায় শেষ পর্যন্ত একটা বাসি ফুলও জুটে না খোঁপায়।তবু থেমে কি থাকে প্রেম থেমে কি থাকে কপিলার আদিম রসনা বিলাস!আমি একটি বাক্য চাই ধ্রুব সত্যের চেয়ে বেশি সত্য যেমন নাকি ঈশ্বরের মত।মজার ব্যপার হল অনেকের কাছে ঈশ্বর এক ধ্রুব মিথ্যে আর পৌরাণিক ব্যপার স্যাপার।ওতে কিছু এসে যায় না। আমার ওসব নিয়ে মাথা ব্যথা নেই যেমন নাকি মাথা ব্যথা নেই কে হবে এই রাজ্যের রাজা কারণ এই রাজ্যের সকল রাজাই অভিন্ন গোডাউনের চাল খান।আসলে মানুষই আমার ঈশ্বর আমার দেবতা।একদিন ইন্দ্রানিকে এসব বলেছিলাম। সে বোল্লো: তুই সাক্ষাত নরকে যাবি।আমি বোল্লাম :তোর দুটি চাঁদের আলো আমার নরকের আগুন নিভিয়ে দেবে। সে আমাকে কষে চড় বসিয়ে দিয়েছিলো। আজও আমার কাছে প্রেম মানেই ইন্দ্রদেবীর সেই কষানো চড় আর তার আরক্তিম দুটি চাঁদ।আলুথালু রোদ্দুরের মধ্যে ইন্দ্রদেবী একদিন পালিয়ে গিয়েছিল এক অসম প্রেমিকের সংগে।ওকে পেলে জিজ্ঞেস করতুম -কিরে - সব দোষ শুধু আমার!আসলে ইন্দ্রদেবী একটি পার্শ্ব চরিত্র যেহেতু সে স্বার্থবাদী নারী।অবশ্য প্রশ্ন উঠতেই পারে: স্বার্থহীন প্রাণী বলে কিছু আছে নাকি- ইহলোকে! পৃথিবীতে নেলসন ম্যান্ডেলা আছে, আছে খুদিরাম- এই মুষ্টিমেয় ছাড়া বাকিরা অধিকাংশই সাধারণ, তাই অধিকাংশই স্বার্থপর।আমি সম্ভবত শুরু করেছিলাম ঢেকি দিয়ে ধান ভাণা আর ভুল ভালবাসা দিয়ে।আমার জীবনে যতগুলি দেবী এসেছিল সকলেই ছিলো ভুল, শুধু একজন ছাড়া কারণ সেইক্ষেত্রে দেবী ঠিক ছিল কিন্তু পুজারি মানে আমিই ছিলাম ভুল।আমি বাক্যটি সহজভাবে সাজিয়ে বলি:দেবীগন প্রত্যেকেই আমার সংগে ফ্রড করেছে এবং এই কথাগুলি বানানো নয়, দালিলিক।প্রতিটি ঘটনার সাক্ষী আছে আমাদের কবি বন্ধু অবিনাশ।শুধু একজন দেবীর ক্ষেত্রেই আমি ভুল ছিলাম কারণ পবিত্রতা বলতে যদি কিছু থেকে থাকে তবে সে তাই।তাকে নিয়েই আমি লিখেছিলাম- " তুমি ছুঁয়ে দিলে আমি ঈশ্বর হয়ে যাবো/ অনন্ত তৃষ্ণায় জলের মানচিত্র ভুলে গিয়ে/ স্বর্গের চিতায় নরক পোড়াবো"।

বিলু, তুমি কোনোদিন জানতেও পারবে না শুধু তুমিই ছিলে আমার একমাত্র সত্যিকারের দেবী।এখনো আমার জীবনে একমাত্র তুমিই সত্য আর সব মিথ্যে।আমি তোমার যোগ্য ছিলাম না বোলেই কোনোদিন তোমাকে মুখ ফুটে কিছু বলার সাহস পাইনি, যদিও এসব ক্ষেত্রে আমি ছিলাম দুর্দান্ত সাহসী বালক কিন্তু তোমার সামনে সমস্ত কারিশমাই লাট খেয়ে যায়।বিলুর কাছে আমার কারিশমা লাট খেয়ে যায় এটা যেমন সত্য ঠিক এটাও সত্য যে বিলুর সংগে দেখা না হলে আমি বুঝতেই পারতাম না কিংবা জানতেই পারতাম না যে মেয়েদের মন বা নারীর মনও হতে পারে গন্ধরাজের মতো সুন্দর কিংবা পদ্মার রূপালি ইলিশের মতো ঈর্ষাহীন!

বিলু, এক জীবনে তোমার সংগে দেখা হবে না আর।আমি সেই ছেলেটি বলছি চিরদিন যে ছিল লাস্ট বেঞ্চি।কলেজেও ছিলাম তাই।অবিনাশের সংগে তোমার ছিল খুব ভাল বন্ধুতা।আমাকে তো তুমি মনেই রাখবে না কিংবা হয়তো জানতেও না অনিমেষ নামে কেউ একজন আছে যে তোমার ক্লাসমেট।হ্যাঁ আমি অবিনাশের সেই বন্ধু যে একদিন নরকের দরোজা ভেঙে স্বর্গে পৌছে গিয়ে প্রার্থনা করবো : নরকের প্রধান ফটক ভেঙে আমি তোমার যোগ্য হয়ে এসেছি, আমাকে গ্রহন করো দেবী।তোমার কাছে তো স্বর্গ নরকই আসল হিশেব, তাইনা!যদিও আমার কাছে স্বর্গ নরক বলে কিছু নেই।আমি জানি- সেদিনও তুমি বোলবে: পরীক্ষা খুব নিকটেই,আপাতত ভালভাবে লেখাপড়া করো যেরকম বলেছিলে আমাদের বন্ধু সফিকুর রহমান ওরফে সইপাকে।

বিলু,তোমাকে না পেয়ে বুঝতে পারি -প্রেম মানে না পেয়েই আজীবন পেয়ে যাওয়া না দেখে আজীবন দেখে যাওয়া না ছুঁয়ে আজীবন ছুঁয়ে যাওয়া!

ব্যক্তিগত

বুকের ভেতর চাপা শতাব্দীর স্তব্ধতা,
রুদ্ধ কণ্ঠে জমেছে ক্ষুধার চিৎকার, নীরব আর্তনাদ,
প্রাণী পরিণত যন্ত্রে, অনুভূতি বিলুপ্ত অঙ্কের খাতায়,
শ্রমের বিনিময়ে লুট আত্মা, নিঃশ্বাসে জমাট বাঁধা ক্ষোভ
ধ্বংসস্তূপের নিচে অপেক্ষমাণ বিস্ফোরণ।

ক্ষোভ ক্ষণিক ঝড় নয় জমাট রক্তের আগুন,
অগ্নিস্রোতের স্ফুরণ ভাঙে শোষণের ইস্পাত শৃঙ্খল
দ্রোহের শ্লোগান জন্ম নেয় দগ্ধ অন্তরে,
সভ্যতার সোনালি মুখোশের অন্তরালে মরে অগণিত প্রাণ,
হাহাকার রূপ বিস্ফারিত শিখায় শব্দহীন—কাঁপে পৃথিবী ।

নিস্তব্ধ আগুনে ভস্ম অশ্রু আর নিঃশ্বাসে ভণ্ড ঐশ্বর্যের প্রাসাদ,
ক্ষুধা দারিদ্রের দমিত ক্রন্দন মিশে নদীর স্রোত,
মাটির গন্ধে জমে বিদ্রোহী প্রতিজ্ঞা অগ্নির মশাল,
বিস্ফারিত শব্দহীন দ্রোহ রক্তে রক্তে জাগরণ,
অশ্রু রূপান্তর বজ্রের শব্দে, ইতিহাস লিখে নতুন সংগ্রামে ।

বিস্ফারিত শব্দহীন দ্রোহের আগুন

আমি আজো কবিতা কে ভালোবাসি

শোনো এই যে,
একাকীত্বে শহরে সকাল সন্ধ্যা ঘুরে বেড়াই আমি একা।
বিষন্নতার পৃথিবীতে একটু শান্তির খোঁজে আমি হাঁটি একলা।
কোলাহলের নগরীতে সঙ্গহীন ওড়াউড়ি আমার নির্জন পদচারণা।

তবুও অপেক্ষা..
পরিত্যক্ত নোংরা একটি দেয়ালে কাঁদ রেখে নির্জনে ভাবি আমার পাশে কবিতা,
ডানে বামে সামনে উপরে নিচে শুধু কবিতা আর কবিতা।

যখন হৃদয় জুড়ে বিষাদের ধূসর স্বপ্ন।
চারিদিকে বিষণ্ণতার গান,
তবুও তোমায় ভেবে কাটে যায় আমার দীর্ঘ সময়-মান।

কবিতা- কতো গুলো শব্দের রাশি মালা যার প্রতিটি বাক্যে লিপিবদ্ধ এক গভীর ভালোবাসার অনুপ্রেরণা।

কবিতা! তুমিই আমার সকল প্রাপ্তি,
তুমিই তো ভালোবেসে গড়ে ওঠা জীবনের প্রীতি।
তোমার মাঝে পেয়েছি মমতার স্নিগ্ধতা,
তুমিই আমার অপেক্ষার শেষ ঠিকানা।

কবিতা! ও কবিতা!
আমার কাব্যের প্রতিটি ছত্রে তোমারই প্রতিচ্ছবি,
আমি আজো কবিতা কে ভালোবাসি, শুধু তোমাকেই ভালোবাসি।

একলা বসে থাকি আজও,নিথর এক প্রহরে তোমার প্রতীক্ষায়
অপেক্ষার প্রদীপ জ্বলে আজও রাতের গভীর নিস্তব্ধতায়,
কবিতা! ও কবিতা!
তুমি আসবে বলে আজও একাকী পথ চলা।
তোমায় দেখব বলে মানিকমিয়া এভিনিউ, ফার্মগেট আজোও বসে থাকা।

কবিতা! ও কবিতা। আমি আজো কবিতাকে ভালোবাসি।

আমি আজো কবিতা কে ভালোবাসি

বাছাইকৃত কবিতা

ব্যক্তিগত

- যুবক অনার্য

চিরদিন - চিরদিন মানুষ এক ভুল ঢেকি দিয়ে ধান ভাণার মত এক ভুল মানুষকেই ভালবেসে যায়!
যদি বলি অন্ধকার খুব ছোঁয়াচে - এ কথার অর্থ বিভিন্ন মানুষের কাছে বিভিন্ন হওয়াই স্বাভাবিক। অন্ধকারের সংগে ধান ভাণার কি আছে সম্পর্ক এমন! আসলে অন্ধকারে ধান ভাণার মতই মানুষ অন্ধকারে ভালবেসে যায় শেষ পর্যন্ত একটা বাসি ফুলও জুটে না খোঁপায়।তবু থেমে কি থাকে প্রেম থেমে কি থাকে কপিলার আদিম রসনা বিলাস!আমি একটি বাক্য চাই ধ্রুব সত্যের চেয়ে বেশি সত্য যেমন নাকি ঈশ্বরের মত।মজার ব্যপার হল অনেকের কাছে ঈশ্বর এক ধ্রুব মিথ্যে আর পৌরাণিক ব্যপার স্যাপার।ওতে কিছু এসে যায় না। আমার ওসব নিয়ে মাথা ব্যথা নেই যেমন নাকি মাথা ব্যথা নেই কে হবে এই রাজ্যের রাজা কারণ এই রাজ্যের সকল রাজাই অভিন্ন গোডাউনের চাল খান।আসলে মানুষই আমার ঈশ্বর আমার দেবতা।একদিন ইন্দ্রানিকে এসব বলেছিলাম। সে বোল্লো: তুই সাক্ষাত নরকে যাবি।আমি বোল্লাম :তোর দুটি চাঁদের আলো আমার নরকের আগুন নিভিয়ে দেবে। সে আমাকে কষে চড় বসিয়ে দিয়েছিলো। আজও আমার কাছে প্রেম মানেই ইন্দ্রদেবীর সেই কষানো চড় আর তার আরক্তিম দুটি চাঁদ।আলুথালু রোদ্দুরের মধ্যে ইন্দ্রদেবী একদিন পালিয়ে গিয়েছিল এক অসম প্রেমিকের সংগে।ওকে পেলে জিজ্ঞেস করতুম -কিরে - সব দোষ শুধু আমার!আসলে ইন্দ্রদেবী একটি পার্শ্ব চরিত্র যেহেতু সে স্বার্থবাদী নারী।অবশ্য প্রশ্ন উঠতেই পারে: স্বার্থহীন প্রাণী বলে কিছু আছে নাকি- ইহলোকে! পৃথিবীতে নেলসন ম্যান্ডেলা আছে, আছে খুদিরাম- এই মুষ্টিমেয় ছাড়া বাকিরা অধিকাংশই সাধারণ, তাই অধিকাংশই স্বার্থপর।আমি সম্ভবত শুরু করেছিলাম ঢেকি দিয়ে ধান ভাণা আর ভুল ভালবাসা দিয়ে।আমার জীবনে যতগুলি দেবী এসেছিল সকলেই ছিলো ভুল, শুধু একজন ছাড়া কারণ সেইক্ষেত্রে দেবী ঠিক ছিল কিন্তু পুজারি মানে আমিই ছিলাম ভুল।আমি বাক্যটি সহজভাবে সাজিয়ে বলি:দেবীগন প্রত্যেকেই আমার সংগে ফ্রড করেছে এবং এই কথাগুলি বানানো নয়, দালিলিক।প্রতিটি ঘটনার সাক্ষী আছে আমাদের কবি বন্ধু অবিনাশ।শুধু একজন দেবীর ক্ষেত্রেই আমি ভুল ছিলাম কারণ পবিত্রতা বলতে যদি কিছু থেকে থাকে তবে সে তাই।তাকে নিয়েই আমি লিখেছিলাম- " তুমি ছুঁয়ে দিলে আমি ঈশ্বর হয়ে যাবো/ অনন্ত তৃষ্ণায় জলের মানচিত্র ভুলে গিয়ে/ স্বর্গের চিতায় নরক পোড়াবো"।

বিলু, তুমি কোনোদিন জানতেও পারবে না শুধু তুমিই ছিলে আমার একমাত্র সত্যিকারের দেবী।এখনো আমার জীবনে একমাত্র তুমিই সত্য আর সব মিথ্যে।আমি তোমার যোগ্য ছিলাম না বোলেই কোনোদিন তোমাকে মুখ ফুটে কিছু বলার সাহস পাইনি, যদিও এসব ক্ষেত্রে আমি ছিলাম দুর্দান্ত সাহসী বালক কিন্তু তোমার সামনে সমস্ত কারিশমাই লাট খেয়ে যায়।বিলুর কাছে আমার কারিশমা লাট খেয়ে যায় এটা যেমন সত্য ঠিক এটাও সত্য যে বিলুর সংগে দেখা না হলে আমি বুঝতেই পারতাম না কিংবা জানতেই পারতাম না যে মেয়েদের মন বা নারীর মনও হতে পারে গন্ধরাজের মতো সুন্দর কিংবা পদ্মার রূপালি ইলিশের মতো ঈর্ষাহীন!

বিলু, এক জীবনে তোমার সংগে দেখা হবে না আর।আমি সেই ছেলেটি বলছি চিরদিন যে ছিল লাস্ট বেঞ্চি।কলেজেও ছিলাম তাই।অবিনাশের সংগে তোমার ছিল খুব ভাল বন্ধুতা।আমাকে তো তুমি মনেই রাখবে না কিংবা হয়তো জানতেও না অনিমেষ নামে কেউ একজন আছে যে তোমার ক্লাসমেট।হ্যাঁ আমি অবিনাশের সেই বন্ধু যে একদিন নরকের দরোজা ভেঙে স্বর্গে পৌছে গিয়ে প্রার্থনা করবো : নরকের প্রধান ফটক ভেঙে আমি তোমার যোগ্য হয়ে এসেছি, আমাকে গ্রহন করো দেবী।তোমার কাছে তো স্বর্গ নরকই আসল হিশেব, তাইনা!যদিও আমার কাছে স্বর্গ নরক বলে কিছু নেই।আমি জানি- সেদিনও তুমি বোলবে: পরীক্ষা খুব নিকটেই,আপাতত ভালভাবে লেখাপড়া করো যেরকম বলেছিলে আমাদের বন্ধু সফিকুর রহমান ওরফে সইপাকে।

বিলু,তোমাকে না পেয়ে বুঝতে পারি -প্রেম মানে না পেয়েই আজীবন পেয়ে যাওয়া না দেখে আজীবন দেখে যাওয়া না ছুঁয়ে আজীবন ছুঁয়ে যাওয়া!
বিস্তারিত...

প্রহার

- সৌম্যজিৎ রায়

প্রহার

হারায় যখন সভ্যতার ভাষা,
প্রহারই তো একমাত্র ব্যাকরণ।
বোঝে না সে কোন মাত্রা,
হয় ব্যবহৃত...অনর্গল, অকারণ।

পরিণত বয়েসীর দ্বারা প্রহার,
কখনো অকথ্য, করে সব সীমা পার।
ক্ষমতার লোভে তার ব্যবহার,
জ্ঞানত অন্যায়, প্রায়শঃ বৈধ অত্যাচার।।
বিস্তারিত...

সাম্প্রতিক সংযোজন

শিরোনাম কবি পঠিত হয়েছে
শহর সন্ধ্যার বিপ্রতীপ মোঃ আবু তালেব 197
মেট্রোরঙ মোঃ আবু তালেব 238
সময় ও অনুতাপ (সনেট) মোঃ আবু তালেব 430
পঁচিশ বছর পর মোঃ আবু তালেব 352
কঠোর পথের যাত্রী মোঃ আবু তালেব 373
হৃদয়ের জখম মোঃ আবু তালেব 382
মুক্তিপথ মোঃ আবু তালেব 411
হৃদয়ের নীরবতা মোঃ আবু তালেব 411
অস্তিত্বের প্রতিধ্বনি মোঃ আবু তালেব 357
শূন্যের শপথ মোঃ আবু তালেব 434
নীরব নিয়তি মোঃ আবু তালেব 491
অন্তরের নূপুর মোঃ আবু তালেব 417
মুক্তির সুর মোঃ আবু তালেব 424
অন্তহীন সুর (The Endless Melody) মোঃ আবু তালেব 438
আগামীর প্রতিধ্বনি (The Echo of Tomorrow) মোঃ আবু তালেব 422
আমাদের শেষ প্রশ্ন (Our Final Question) মোঃ আবু তালেব 510
আমাদের হয়ে ওঠার ধূলি (The Dust of Our Becoming) মোঃ আবু তালেব 391
সীমান্তের স্রোত মোঃ আবু তালেব 489
কণ্ঠের বিপ্লব মোঃ আবু তালেব 496
বিপ্লবের বৃষ্টি মোঃ আবু তালেব 487
শিরোনাম কবি পঠিত হয়েছে
ব্যক্তিগত যুবক অনার্য 38
প্রহার সৌম্যজিৎ রায় 38
কবি যুবক অনার্য 0
বিস্ফারিত শব্দহীন দ্রোহের আগুন আজাহার রাজা 13
আমি আজো কবিতা কে ভালোবাসি ক্ষুদ্রলেখক মোঃ রাকিবুল হাসান 49
রবীন্দ্রনাথ যুবক অনার্য 59
শহর সৌম্যজিৎ রায় 35
পুকুরকাব্য যুবক অনার্য 31
সে কিংবা প্রত্যাশিত পার্লামেন্ট যুবক অনার্য 22
সত্যি কইতাছি, জরিনা যুবক অনার্য 28
তোমার জন্য,অনিমেষ যুবক অনার্য 65
চিফ গেস্ট যুবক অনার্য 76
আমার দেশে মাটি shamsul Huq 96
নিরুপায় shamsul Huq 87
ঐহিক প্রেম যুবক অনার্য 104
কবিতা লিখতে হলে যুবক অনার্য 187
২০২৪ যুবক অনার্য 117
অনন্ত অন্তহীনতা যুবক অনার্য 93
আকাশে কত তারা নাদিম উদ্দিন 106
আজকাল কালহীন আমি যুবক অনার্য 118
শিরোনাম কবি পঠিত হয়েছে